রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম জানুন

রাজশাহী "ফলের রাজা" হিসেবে পরিচিত। রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হচ্ছে (হিমসাগর) এই আমকে অনেকেই (খিরসাপাত) বলে থাকে। রাজশাহীর আম এর জাতটি মিষ্টি এবং রসালো গন্ধের জন্য সবার কাছে অত্যন্ত পছন্দের, এটি স্থানীয়দের এবং পর্যটকদের কাছে একইভাবে প্রিয় হয়ে উঠেছে। এর সুগন্ধ এবং প্রাণবন্ত রঙ এটিকে বাজারে আকর্ষণীয় করে তোলে।

রাজশাহী বিখ্যাত আমের নাম কি

আমরা সকলেই জানি রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর। আমটি খেতে অনেক সুস্বাদু এবং মিষ্টি, এই জন্য সবার কাছে প্রিয় এবং বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। হিমসাগর আম কেন বিখ্যাত সেই বিষয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

ভূমিকা

বাংলাদেশ রেশম নগরী হিসেবে পরিচিত রাজশাহী শুধু বস্ত্রের জন্যই নয়, সুস্বাদু আমের জন্যও বিখ্যাত। রাজশাহী অঞ্চলের আমগুলি খেতে স্বাদ এবং সুগন্ধের জন্য অত্যন্ত পছন্দ করেন সবাই, যা বিশ্বব্যাপী এই হিমসাগর আম সবার কাছে প্রিয় হয়ে উঠেছে। রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম কাউকে জিজ্ঞাসা করা হলে সবার প্রথমেই হিমসাগর আমের নাম আসে।

রাজশাহী, হচ্ছে বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের একটি অঞ্চল, আম উৎপাদন করার জন্য উপযুক্ত, যা ফলকে স্বাদ ও আকারে বড় যা আমকে আকারে বড় ও স্বাদে পরিণত করতে সাহায্য করে। এই অঞ্চলের উর্বর মাটি এবং প্রচুর গরমের জন্য রাজশাহীর আম জাতের সমৃদ্ধ এবং মিষ্টি স্বাদে অবদান রাখে। রাজশাহীর আম সুস্বাদু স্বাদ এবং গুণমানে মুগ্ধ করতে ব্যর্থ করে না।

রাজশাহীর আম কেন বিখ্যাত

যখন আমের কথা আসে, রাজশাহী বাংলাদেশের সেরা মানের আম উৎপাদন করে থাকে। এই অঞ্চলের অনুকূল জলবায়ু এবং মাটির অবস্থান ও আম উৎপাদনের আমের ব্যতিক্রমী স্বাদ এবং গঠনে অবদান রাখে। এই আম রাজশাহীর মানুষের জন্য গর্বের উৎস এবং স্থানীয় সংস্কৃতি ও অর্থনীতির দিক দিয়ে অনেক আগিয়ে।

রাজশাহী আমের জন্য পরিচিত, রাজশাহীর বিখ্যাত আমের প্রতি সবার ভালোবাসা এবং চাহিদা অনেক। আর সেরাদের সেরা হচ্ছে রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর। আমের কথা উঠলেই রাজশাহীর স্থান আগে আসে। রাজশাহী দেশের আমের রাজধানী হিসেবে পরিচিতি পাই, কারন রাজশাহীর আম সুস্বাদু ও রসালোতে ভরপুর, এমনকি আম জাতের প্যাকের দিক দিয়ে এগিয়ে রয়েছে।

রাজশাহীর আম বিখ্যাত হওয়ার অনেকগুলো কারণ আছে যেমন রাজশাহীর আম খেতে সুস্বাদু ও মিষ্টি এবং আমের সাইজ গুলো বড় হয়। আমের সমৃদ্ধ স্বাদ এবং গন্ধ অতুলনীয়, যা সারা বিশ্বের আমের অনুরাগীদের জন্য এটিকে অপরিহার্য করে তুলেছে। আম শুধু একটি ফল নয়, এটি রাজশাহীতে গ্রীষ্ম, সুখ এবং উদযাপনের প্রতীক।

আমকে উদযাপনের প্রতীক বলা হওয়ার কারণ, প্রতি বছরে আমের অনেক ফলন হয় এতে করে কৃষকদের অর্থনৈতিক দিক দিয়ে লাভবান হয়। এবং বিভিন্ন জেলার মানুষ রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম শুনে খেয়ে থাকে। রাজশাহীর আম বিখ্যাত হওয়ার কারণে বিভিন্ন জেলা থেকে আম অর্ডার করেন এবং এই আম ব্যবসায়ীরা গ্রাহকদের কাছে সুন্দর মতো আম প্যাকেটজাত করে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেন।

যাতে করে আমগুলো নষ্ট না হয়ে যায় সেই জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি গ্রহন করে থাকে। এই জন্য রাজশাহীর বিখ্যাত আম সবাই অর্ডার করেন।শুধুমাত্র এটিই নয় রাজশাহীর আম বিখ্যাত হওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে রাজশাহীতে আম নিতে এবং দূর দূরান্তের মানুষ রাজশাহীর মানুষের সাথে আত্মীয়তা করতে পছন্দ করেন।

রাজশাহীর আম নিয়ে কিছু কথা

রাজশাহীর আম নিয়ে কিছু কথা না বললেই না ঐতিহ্যর দিক দিয়ে রাজশাহীর আম অন্যতম। দীর্ঘ বছর ধরে রাজশাহীর বিভিন্ন অঞ্চলে বা জেলায় আম চাষ করা হচ্ছে এবং রাজশাহী জেলার আম দেশ জুড়ে অনেক পরিচিতি লাভ করেছে। প্রতি বছরে রাজশাহীর বিখ্যাত আমের হিমসাগর এর প্রচুর পরিমাণে অর্ডার নিয়া হয়।

রাজশাহীর আম খেতে যেমন রসালো মিষ্টি ও স্বাদে ভরপুর তেমনি, রাজশাহীর আমের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। রাজশাহীর আমের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি খেতে অনেক মিষ্টি এবং রসালো ও সুস্বাদু এবং সুমিষ্ট হওয়ার কারণে, বাংলাদেশের মানুষেরা রাজশাহীর আমের অপেক্ষায় থাকেন। এমনকি বাইরের দেশেও রপ্তানি করা হয়।

রাজশাহীতে বিভিন্ন জাতের আম পাওয়া যায়। যেমন, ফজলি, গোপাল ভোগ, আম রুপালি, ল্যাংড়া, তার মধ্যে সবচেয়ে রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হচ্ছে হিমসাগর। এই প্রতিটি আমগুলির স্বাদ ভিন্ন রকম তার মধ্যে হিমসাগর আমের স্বাদ ও গন্ধে অতুলনীয় যা বাংলাদেশের বিভিন্ন ভক্তার রুচির সাথে মানানসই।

আন্তর্জাতিক দিক থেকে রাজশাহীর আম কেবলমাত্র দেশেই নয় আন্তর্জাতিক বাজারেও খ্যাতি অর্জন করেছে। রাজশাহীর আম প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বিদেশে রপ্তানি করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের এবং ইউরোপ দেশগুলোতে বেশি রপ্তানি করা হয়। যা রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর এর চাহিদা বেশি।

রাজশাহীর আম কে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধরনের উৎসব ও অনুষ্ঠান করা হয়। এতে করে কৃষকদের আম চাষের প্রশিক্ষণ সম্বন্ধে পরামর্শ দিয়া হয়। এর ফলে আমের ফলন বেশি হতে সহায়তা করে এবং আমের ফলনের দ্বারা কৃষকরা তাদের খ্যাতি ধরে রাখতে পারে যা অর্থ উপার্জন করতে সহায়তা করে।

স্বাস্থ্য গুণের জন্য আম খাওয়া খুবই উপকারী আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও এ, আছে। এবং ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে যা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আর শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে এমনকি হজম শক্তি উন্নত করে।

অর্থনৈতিক দিক দিয়ে রাজশাহীর আম কৃষি খাতে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কৃষকদের মাধ্যমে আম চাষ করা এবং আমের বেশি ফলন ফলানো তা একটি কৃষকের কাছে আয়ের একটি বড় উৎস বলা যায়।

আম চাষের জন্য রাজশাহীর কৃষকরা বিভিন্ন ধরনের আধুনিক উন্নতি প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। যাতে করে গাছে পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং আম গুলি নষ্ট না হতে পারে, এতে করে তারা আমের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেন।

রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম কি

"রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর," যা রাজশাহীর বিখ্যাত আমের জাতটি ‘হিমসাগর’ আম নামে পরিচিত। এই বিশেষ ধরনের আমটির স্বাদ, রসালো এবং প্রাণবন্ত রঙের জন্য সম্মানিত। হিমসাগর আমের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে তা আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।

রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হচ্ছে হিংসাগর বিস্তারিত পড়ুন

হিমসাগর আমের বৈশিষ্ট্য

হিমসাগর আম খেতে যেমন মিষ্টি এবং এর স্বাদও অতুলনীয় এটি খেতে অত্যন্ত রসালো ও সুস্বাদু।

হিমসাগর আম পাকলে এর রং গাঢ় হলুদের মতন, যা দেখতে খুবই সুন্দর এবং আকর্ষণীয়।

এই আমের আকার বড় গোল বৃত্তের মতন হয় যা মাঝারি আকৃতি ও সামান্য লম্বা হয়।

হিমসাগর আমের অংশ খুবই মসৃণ ও আঁশবিহীন। এই আম পাকলে এর রস খুব বেশি আর খোসা পাতলা হয়।

হিমসাগর আমটি কিছু আমের পরে ফাঁকে এই আমটি সাধারণত জুন থেকে জুলাই পর্যন্ত পাওয়া যায়, তাই এই সময়টুকুতে রাজশাহী অঞ্চলে আমের ব্যাপক পরিমাণ চাহিদা থাকে।

এই হিমসাগর আমের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা বাইরের দেশে অনেক, প্রতিবছর হিমসাগর আম বিদেশে রপ্তানি করা হয়। হিমসাগর আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায় ও খেতে সুস্বাদু এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। এমনকি হিমসাগর আম অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব অনেক, হিমসাগর আম চাষ করে এবং বিক্রি করে প্রচুর আয় করা যায় যা কৃষকদের জীবিকা নির্বাহের জন্য সহায়তা করে।

হিমসাগর আম গাছের যত্ন ভালো ভাবে নিতে হয় কারণ গাছের সঠিক ভাবে যত্ন না নিলে গাছটিতে ফলন কম পাওয়া যাই। এতে কৃষকদের অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই জন্য রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর যার পরিচর্যা কৃষকরা সঠিকভাবে করে থাকে।

হিমসাগর আম সঠিকভাবে পরিপক্ক হয়েছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করেন কৃষকরা। কারণ হিমসাগর আম সঠিক সময়ে সংগ্রহ করতে হয়, যাতে করে আমগুলো পেকে নষ্ট না হয়ে যায়। তাই কৃষকরা সঠিক সময়ে সংগ্রহ করে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছিয়ে দেন। এই জন্য হিমসাগর আমের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ অতুলনীয়।

রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম, হিমসাগর এটি রাজশাহীর একটি সেরা ফল ও বাংলাদেশের গর্ব বলা যেতে পারে। এর মিষ্টি স্বাদ রং পুষ্টিগুণ সব দিক দিয়ে বিশেষ স্থান পেয়েছে, যা আমাদের বাংলাদেশের বাইরে ও এর গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও খ্যাতি অর্জন করছে।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার কোথায়

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার কানসাটে অবস্থিত, কানসাটে আমের প্রচুর আড়ত আছে। এই বাজারটি আমের জন্য বিখ্যাত এই কানসাটে সব রকমের আম পাওয়া যায়, বিশেষ করে আমরা জানি রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর এই আম কামসাটে পাওয়া যায়।

কানসাটের আমের আড়তের অবস্থান অনেক বড় এই বাজারটি রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। কানসাট বাজারের আয়তন অন্যান্য বাজারের চেয়ে সবচেয়ে বড় কানসাটে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ আম কিনা বেচা করা হয়। এটি আয়তনের দিক দিয়ে কানসাটের বাজারটি অনেক বড় এখানে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ীরা আম বিক্রি করতে আসে।

এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে কানসাট রাজশাহী বিভাগ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভেতর অংশে। তাহলে এই আম গুলি কিভাবে রপ্তানি করা হয়, কানসাট হচ্ছে একটি বর্ডার এলাকা সেখান থেকে বিভিন্ন দেশে আম রপ্তানি করা হয়ে থাকে। এবং পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে যেমন, ট্রেন, ট্রাক এবং অন্যান্য যানবাহনের মাধ্যমে আম সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়।

রাজশাহীতে কত রকম/জাতের আম পাওয়া যায়

রাজশাহীতে আমের বৈচিত্র্যময় জাত রয়েছে, যার প্রত্যেকটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য এবং স্বাদ রয়েছে। রাজশাহীতে কিছু জনপ্রিয় আমের মধ্যে রয়েছে ল্যাংড়া, খিরশাপাত, গোপালভোগ, ফজলি, হিমসাগর এবং হাড়িভাঙ্গা। ব্যতিক্রমী স্বাদ ও মানের জন্য এই আম স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে উপভোগ করা হয়।

রাজশাহীতে কত রকম/জাতের আম পাওয়া যায়

রাজশাহীতে অনেক রকমের আমের চাষ করা হয় যেমন নওগাঁ জেলায় আমের দেশব্যাপী পরিচিতি রয়েছে। রাজশাহীতে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ রকমের আম পাওয়া যায়, তবে এর মধ্যে কয়েকটি বিশেষ বিখ্যাত আম উল্লেখযোগ্য রয়েছে তার মধ্যে প্রথমত না বললেই নয় রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর। এরপরে আরো রয়েছে যেমন, ল্যাংড়া, আমরুপালি, ফজলি, গোপাল ভোগ, লক্ষণ ভোগ, সুরমা, ফজলি, সোনা পাখি, মলি বাড়ি ফল, কাটিমন, বোম্বাই, আশ্বিনা, ইত্যাদি।

রাজশাহীতে প্রচুর পরিমাণে আম চাষ করা হয়, এখানকার মাটি আম চাষের জন্য উপযোগী। রাজশাহীর কৃষকরা শত শত বছর ধরে আম চাষের সাথে যুক্ত রয়েছে। তারা বিভিন্ন উন্নতি প্রযুক্তি ব্যবহার করেন যাতে আমের গুণগত মান বজায় রাখতে পারে, যা ভোক্তাদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

লেখক শেষ মন্তব্য

অবশেষে বলা যায়, রাজশাহীর আম সর্বত্র আম প্রেমীদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর থেকে শুরু করে এই রাজশাহিতে পাওয়া অগণিত অন্যান্য জাত ও, রাজশাহীর আম এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ কৃষি ঐতিহ্য এবং দক্ষতার প্রতীক। রাজশাহীর আম সুস্বাদু স্বাদ এবং অতুলনীয় গুণের সাথে স্বাদের মোহিত করে চলেছে। আসুন রাজশাহীর আমের সুস্বাদু উপভোগ ও উদযাপন করি এবং এই প্রিয় আমের স্বাদ গ্রহণ করি।

রাজশাহীর বিখ্যাত আমের নাম হিমসাগর, এই আমের স্বাদ নেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। এই বিখ্যাত আমের সমৃদ্ধ স্বাদের অভিজ্ঞতা নিতে রাজশাহী ঘুরে আসুন। এবং হিমসাগর আমের স্বাদ উপভোগ করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোমেন্টারি আইটিতে আপনার মতামত কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url