ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি - ভিটামিন ডি যুক্ত ১০ খাবার

ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি আমাদের শরীরের জন্য বিভিন্ন কার্যকলাপে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি হাড়ের স্বাস্থ্যরক্ষা, ক্যালসিয়ামের অভাব, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বর্তমানে ভিটামিন ডি এর অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ছে যা, সানশাইন ভিটামিন নামে পরিচিত। ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি মানসিক স্বাস্থ্য থেকে হৃদরোগ এবং ক্যান্সারের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়। ভিটামিন ডি আমাদের সামগ্রিক সুস্থতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি

সৌভাগ্যবশত, আমাদের ভিটামিন ডি এর মাত্রা বাড়ানোর এবং উপকারিতা পাওয়ার প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। সূর্যের সংস্পর্শে এবং ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি সম্পূরক খাবারের মাধ্যমেই ভিটামিন ডি পেয়ে থাকি। আমাদের দৈনন্দিন রুটিনে আরও বেশি ভিটামিন ডি অন্তর্ভুক্ত করা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। এই নিবন্ধনে আমরা ভিটামিন ডি এর শক্তি অন্বেষণ করব। কিভাবে এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং আমাদের মেজাজ উন্নত করতে, এবং স্বাভাবিকভাবে আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করতে পারে।

ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি

আজকের দ্রুত গতির বিশ্বে, আমাদের স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য সময় খুঁজে পাওয়া কঠিন হতে পারে। কিন্তু আপনার খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ শাকসবজি এবং সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করা আপনার সামগ্রিক সুস্থতা বৃদ্ধির একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়। ভিটামিন ডি মূলত প্রাণীর উৎস এবং সূর্যের আলো থেকে আমরা পেয়ে থাকি, তবে কিছু উদ্ভিদজাত খাবারের থেকেও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। শাকসবজি এবং মাশরুমে ভিটামিন ডি থাকে। নিচে ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজির নাম উল্লেখ করা হলো:

১। মাশরুম: বিশেষ করে যেগুলো আলোর সংস্পর্শে থাকে যেমন পোর্টোবেলো, মাইটেক এবং শিটাকে মাশরুম। এটি সূর্যের আলোতে এবং অতি বেগুনি রশ্মি দিয়ে উৎপাদিত হয়। তাই মাশরুমে ভিটামিন ডি২ এর একটি ভালো উৎস পাওয়া যায় মাশরুম থেকে।

২। ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি খাবার: কিছু শাকসবজি এবং খাদ্যদ্রব্য কে কৃত্রিমভাবে ভিটামিন ডি দিয়ে পরিপূর্ণ করা আছে। এটি প্রাকৃতিক নিয়মে হয়ে আসছে। যেমন ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার দুধ, সোয়া মিল্ক এবং কিছু শক্তিবৃদ্ধি কারক খাবার।

৩। বাঁধাকপি: ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ আরেকটি সবুজ সবজি হচ্ছে বাঁধাকপি এই সবুজ শাক শুধুমাত্র অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের পরিপূর্ণ নয় এটিতে ভিটামিন ডি ও রয়েছে। বাঁধাকপিকে বাইরের মানুষ কেল বলে থাকে। কেল অবিশ্বাস্যভাবে বহুমুখী এবং সহজেই বিভিন্ন ধরনের খাবারের সাথে যুক্ত করা যায়। এটি আপনার ভিটামিন ডি এর মাত্রা বাড়ানোর জন্য একটি সুবিধা জনক বিকল্প খাদ্য হিসেবে ধরা যায়।

৪। পালং শাক: পালং শাক হলো আরেকটি সবজি যাতে ভিটামিন ডি বেশি রয়েছে। এই পুষ্টিকর সবুজ শাক শুধু সুস্বাদু নয়। আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন ডি সরবরাহ করে থাকে। পালং শাক আপনি সালাতে এবং সুপের সাথে রান্না করে খেতে পারেন।

৫। দুগ্ধজাত খাবার: দুগ্ধজাত খাবার গুলিতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্যর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুগ্ধজাত খাবারগুলো থেকে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, প্রোটিন, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনের চাহিদা মিটিয়ে থাকে। তবে যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে বা অ্যালার্জি আছে তারা দুগ্ধজাত খাবারের এড়িয়ে চলবেন।

ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ

ভিটামিন ডি এর অভাবে শরীরে বিভিন্ন সমস্যার রোগ সৃষ্টি করতে পারে এবং আপনার শরীরে কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা দিবে সেগুলো উল্লেখ করা হলো:

ভিটামিন ডি অভাবের শারীরিক লক্ষণসমূহ:
  • হাড়ের দুর্বলতা ও ব্যথা: ভিটামিন ডি এর অভাবে পিঠে এবং পায়ে ব্যাথা হতে পারে।
  • মাংসপেশির দুর্বলতা: ভিটামিন ডি এর অভাবে মাংসপেশী দুর্বল লাগবে।
  • হাড় দুর্বল হওয়া: ভিটামিন ডি এর অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
  • হাড়ের ব্যথা: ভিটামিন ডি এর অভাবে আরে হাড়ে ব্যথা বা চাপ অনুভূত হতে পারে।
ভিটামিন ডি অভাবের সাধারণ লক্ষণসমূহ:
  • ক্লান্তি: ভিটামিন ডি অভাবের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।
  • মেজাজ খারাপ: ভিটামিন ডি অভাবের জন্য আপনার ডিপ্রেশন এবং মেজাজ খারাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া: শরীরে ভিটামিন ডি অভাব হলে সর্দি-কাশি বেশি হতে পারে।
  • ঘন ঘন অসুস্থ হওয়া: আপনার ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হওয়ার কারণে ঘন ঘন অসুস্থ হতে পারেন।
ভিটামিন ডি এর অভাব থাকলে সঠিক পরিমাণে সূর্যের আলো গ্রহন করুন, এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যভাস ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি গ্রহণ করুন। (যেমন মাছ, ডিমের কুসুম, এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ দুধ), প্রয়োজনে পরিপূর্ণ গ্রহণের মাধ্যমে শরীরের ঘাটতি পূরণ করা উচিত।

ভিটামিন ডি যুক্ত ১০ খাবার

আমরা অনেকেই কালো হওয়ার জন্য সূর্যর আলোতে যায় না এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করি। এতে আমাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি যথেষ্ট পরিমাণে শরিলে পায় না, এর ফলে স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়। আমরা যারা সূর্যের আলোতে যেতে ভয় করি এবং যেতে চায়না। তারা ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি ও বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও পরিপূর্ণ উৎস রয়েছে সেগুলো গ্রহণের ফলে ভিটামিন ডি ঘাটতি পূরণ করবে।

ভিটামিন ডি যুক্ত ১০ খাবার

ভিটামিন ডি যুক্ত দশটি খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:

১। চর্বিযুক্ত মাছ: স্যামন, ম্যাকেরেল, টুনা এবং সার্ডিন এই মাছগুলো চর্বিযুক্ত।
  • স্যামনের প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ মাছ খেলে ৫২৬ IU ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
২। মাছের লিভার তেল: ভিটামিন ডি মাছের লিভারের তেলের একটি উৎস।
  • প্রতি চামচ তেলে প্রায় ৪৫০ IU ভিটামিন ডি থাকে।
৩। মাশরুম: বিশেষ করে মাশরুম এটি আলোর সংস্পর্শে বেড়ে ওঠে।
  • মাশরুমে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণে ২৩০০ IU পর্যন্ত ভিটামিন ডি দিতে পারে।
৪। ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ দুধ: গরুর দুধ, সোয়া মিল্ক এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুধে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ পাওয়া যায়।
  • সাধারণত প্রতি এক কাপ ২৪০ মিলি দুধে প্রায় ১১৫-১৩০ IU ভিটামিন ডি থাকে।
৫। ওটমিল: ওটমিল হচ্ছে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার এটি শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি করে থাকে।
  • এক কাপ ওটমিল সমান ৩০ গ্রাম প্রায় ৫৪-১৩০ IU ভিটামিন ডি থাকে।
৬। ডিমের কুসুম: ডিমে প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি রয়েছে সাথে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
  • একটি ডিমের কুসুমে প্রায় ৪৪ IU ভিটামিন ডি থাকে।
৭। দই: দই হচ্ছে একটি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার।
  • এক কাপ দই এ ৮০ IU ভিটামিন ডি থাকে।
৮। সুজি: সুজি খেলেও আমরা ভিটামিন ডি পেয়ে থাকি এটি বাচ্চাদের জন্য ভিটামিন ডি পেতে সাহায্য করে।
  • ১০০ গ্রাম সুজি খেলে ১৩৮ IU ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
৯। চিজ: চিজ হচ্ছে এক ধরনের দুগ্ধজাত খাবার চিজে রয়েছে প্রোটিন এবং দুধের চর্বি সাধারণত এটি গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়া দুধ থেকে তৈরি করা হয়ে থাকে।
  • প্রতি ১০০ গ্রাম চিজে রয়েছে ১৩৮ IU ভিটামিন ডি।
১০। ভিটামিন ডি পরিপূরক: আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে পারি অথবা ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল হিসেবে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
  • ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল গ্রহণ করলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করবেন।
আপনার খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি এই খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করুন এতে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করতে সহায়তা করবে। অথবা সূর্যের আলো গ্রহণ করতে পারেন এতে আপনার ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে।

ভিটামিন ডি এর উপকারিতা

ভিটামিন ডি এর উপকারিতা ও গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে যা প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের কার্যকলাপ পূরণ করে থাকে। ভিটামিন ডি এর উপকারিতা নিচে দেওয়া হল:
  • ভিটামিন ডি আমাদের হাড় এবং দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
  • ভিটামিন ডি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • শীতকালীন সময় ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে খুবই প্রয়োজন।
  • ভিটামিন ডি আমাদের পেশী শক্ত এবং কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবে মেজাজ এবং মানসিক স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং আপনি ডিপ্রেশনে ভুগতে পারেন এটি গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত।
  • ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের ডিপ্রেশন এবং স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক।
  • ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের উচ্চ রক্তচাপ এবং স্টকে ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
  • গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে শরীরে পরিমাপমতো ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে কোলোরেক্টাল, ব্রেস্ট, এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
  • ভিটামিন ডি আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য প্রতিরোধ করতে পারে।
ভিটামিন ডি আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকলে বিভিন্ন ধরনের রোগের দেখা দিতে পারে এবং মানসিক ভাবে নিজেকে অসুস্থ মনে হতে পারে। সুস্থ থাকার জন্য ভিটামিন ডি এর উপকারিতা আমাদের স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে পারে। এজন্য প্রতিনিয়ত ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি ও সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে এর মাধ্যমে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করা সম্ভব।

ভিটামিন ডি এর অভাবে কি রোগ হয়

ভিটামিন ডি এর অভাবে কি রোগ হয় আসুন জেনে নেওয়া যাক। আমাদের শরীরে সব রকমের ভিটামিনের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা অনেকে সূর্যর আলোকে ভয় পায় আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যাবে। এতে করে আমরা আমাদের শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব বুঝতে পারি। শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে কি রোগ হয় সে বিষয়ে নিচে উল্লেখ করা হলো:

ভিটামিন ডি এর অভাবে কি রোগ হয়
  • ভিটামিন ডি অভাব হলে শিশুদের হাড় নরম এবং দুর্বলতা এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবে প্রাপ্তবয়স্কদেরও হার দুর্বল এবং শরীর ব্যথা হতে পারে।
  • বয়স্কদের মধ্যেও এই রোগটি দেখা দিতে পারে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে এতে করে তাদের হাড় ভাঙ্গা সম্ভাবনা থাকে।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে এটি নিয়ন্ত্রণে না থাকতে পারে।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবে আপনার মাংসপেশিকে দুর্বল করে দিতে পারে।
  • ভিটামিন ডি এর ঘাটতির জন্য আমাদের মেজাজ খারাপ, ডিপ্রেশন, এ রোগগুলোর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।
আমরা কেউ চায়না অসুস্থ হতে সেজন্য ভিটামিন ডি এর অভাবে যে রোগ গুলো হয় এ রোগ গুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে, আপনাকে ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি খেতে হবে। অথবা সূর্যের আলো গ্রহণ করতে হবে।

লেখকের শেষ কথা

ভিটামিন ডি এর অভাব থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের প্রতিনিয়ত সূর্যের আলোতে থাকা উচিত এবং ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি গ্রহণ করা উচিত। অথবা আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন। আমাদের সকলের উচিত শুধুমাত্র ভিটামিন ডি এর জন্যই নয় শাকসবজি খেলে আমরা সব ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে থাকি।

ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি যদি খেয়ে থাকি তাহলে এর মাধ্যমে সকল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। তাই আমাদের সকলের উচিত ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি খাওয়া এবং ভিটামিন ডি যুক্ত ১০ খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোমেন্টারি আইটিতে আপনার মতামত কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url